ভিডিও, সুইস-বারগুন্ডিয়ান সংঘর্ষ ডিজিটাইজড এবং সংরক্ষিত

La ডিজিটাইজেশন "মোরাতের যুদ্ধ" এর তৈলচিত্র শুরু হয়েছিল সুইজারল্যান্ডের লুসানের ফেডারেল পলিটেকনিক, ইতিহাসবিদ ড্যানিয়েল জ্যাকেটের তত্ত্বাবধানে।
দুই মাস সংরক্ষণ এবং পুনরুদ্ধার কাজের পরে, লুই ব্রাউনের স্মারক কাজ, যা 1893 সালে প্রায় 1000 বর্গ মিটার ক্যানভাসে তৈরি করা হয়েছিল, অবশ্যই একটি সংখ্যাসূচক বস্তুতে রূপান্তরিত হবে।
প্রক্রিয়াটি, "eM+" কেন্দ্র দ্বারা হোস্ট করা হয়েছে (প্রফেসর দ্বারা পরিচালিত পরীক্ষামূলক যাদুবিদ্যার পরীক্ষাগার সারাহ কেন্ডারডাইন), মানুষের দ্বারা তৈরি করা সবচেয়ে বড় কম্পিউটারাইজড ইমেজ তৈরি করবে এবং অভূতপূর্ব নিমজ্জিত এবং ইন্টারেক্টিভ দেখার অভিজ্ঞতা সক্ষম করবে।
উভয় কার্যক্রম, সুরক্ষা ঐতিহাসিক এবং শৈল্পিক সম্পদ e ডিজিটাইজেশন, পেইন্টিং কাজ করার জন্য একটি বড় যান্ত্রিক প্ল্যাটফর্ম প্রয়োজন.
একটি বিশেষ ক্যামেরা, প্রস্তুতকারক ফেজ ওয়ান দ্বারা স্পনসর করা এবং 150 মিলিয়ন পিক্সেল সেন্সর দিয়ে সজ্জিত, এই উদ্দেশ্যে তৈরি করা একটি মোবাইল কাঠামোতে ইনস্টল করা হয়েছে: তিন মাসের কাজের মধ্যে এটি প্রায় 127.000 ছবি ক্যাপচার করে।
একবার জৈবভাবে একত্রিত হলে, এই ডেটা তাই একটি একক বস্তুর বৃহত্তম ডিজিটাল চিত্র তৈরি করবে।
এটি অনুমান করা হয় যে সম্পূর্ণ কাজটি 1,6 টেরাপিক্সেল নিয়ে গঠিত হবে, যার রেজোলিউশন প্রতি ইঞ্চিতে 1.000 ডট, বা ডিপিআই, এবং এটিতে একটি রঙ স্বরগ্রাম থাকবে যা দৃশ্যমান আলোর বর্ণালী অতিক্রম করে।
দুটি চলচ্চিত্র, একটি এর নায়কদের সাক্ষাৎকার নিয়ে লুসানের ফেডারেল পলিটেকনিক এবং অন্যটি উনবিংশ শতাব্দীর অসাধারণ প্যানোরামার বিবরণ সহ, উদ্ভাবনী প্রকল্পের বর্ণনা দেয়।

মোরাতের যুদ্ধ হবে বিশ্বের বৃহত্তম ডিজিটাল বস্তু
ফটোগ্যালারি, লুই ব্রাউনের 1000 বর্গ মিটার কাজের টেবিল